০১. শেয়ারহোল্ডার সংখ্যা:
প্রাইভেট লিমিটেড কোম্পানিতে ন্যূনতম শেয়ারহোল্ডার থাকতে হয় দুই জন। আর সর্বোচ্চ শেয়ারহোল্ডার হতে পারে ৫০ জন।এর বেশি শেয়ারহোল্ডার নিতে হলে প্রাইভেট লিমিটেড কোম্পানিকে পাবলিক লিমিটেড কোম্পানিতে রূপান্তরিত করতে হয়।
অন্যদিকে পাবলিক লিমিটেড কোম্পানির ক্ষেত্রে ন্যুনতম ৭ জন শেয়ারহোল্ডার থাকতে হয়। কিন্তু শেয়ারহোল্ডারের সর্বোচ্চ কোনো সংখ্যা থাকে না। অর্থাৎ যথাযথ নিয়ম অনুসরণ করে, ক্ষেত্র বিশেষে নিয়ন্ত্রক সংস্থার অনুমোদন নিয়ে যে কোনো সংখ্যক শেয়ার ইস্যু করা যায়।
০২. শেয়ার হস্তান্তর :
প্রাইভেট লিমিটেড কোম্পানির শেয়ার হস্তান্তর ও ক্রয়-বিক্রয়ের ক্ষেত্রে কিছু বিধিনিষেধ থাকে কিন্তু পাবলিক লিমিটেড কোম্পানির ক্ষেত্র তা থাকে না।
প্রাইভেট লিমিটেড কোম্পানির কোনো শেয়ারহোল্ডার শেয়ার বিক্রি করতে চাইলে তাকে বিদ্যমান শেয়ারহোল্ডারদের মধ্যই তা বিক্রি করতে হয়। তবে তাদের সম্মতি সাপেক্ষে বাইরের কোনো ব্যাক্তি বা প্রতিষ্ঠানের কাছে শেয়ার বিক্রি করা যায়।
অন্যদিকে পাবলিক লিমিটেড কোম্পানির শেয়ারহোল্ডাররা তাদের পছন্দমাফিক যে কারো কাছে নিজ নিজ শেয়ার বিক্রি করতে পারেন।
০৩. সাধারণের কাছে শেয়ার বা বন্ড বিক্রি:
প্রাইভেট লিমিটেড কোম্পানির ক্ষেত্র এ সুযোগ নেই। অর্থাৎ প্রাইভেট লিমিটেড কোম্পানি জনসাধারণের কাছে শেয়ার এবং ডিবেঞ্চার ও বন্ডসহ কোনো ধরণের ঋণপত্র বিকি্র করতে পারে না।
পাবলিক লিমিটেড কোম্পানি আইনী প্রক্রিয়া অনুসরণ করে জনসাধারণের কাছে শেয়ার ও বন্ড বিক্রি করতে পারে।
.
Collected
মূল পৃষ্টায় বা মূল আলোচ্য অংশে ফিরে যেতে