TIN ( Tax Identification Number) সার্টিফিকেট কি ও কেন করতে হয় এবং বৃত্তান্ত?

Spread the love
  •  
  •  
  •  
  •  
  •  
  •  
  •  
  •  
  •  
  •  
  •  
  •  
  •  
  •  
  •  
  •  
  •  
  •  
  •  
  •  
  •  
  •  

প্রশ্নঃ Tin Certificate ( Tax Identification Number) সার্টিফিকেট কি ও কেন করতে হয় ?

ত্তরঃ TIN ( Tax Identification Number) সার্টিফিকেটঃ টিআইএন বা ট্যাক্স আইডেন্টিফিকেশন নাম্বার একটি বিশেষ নম্বর, যা দিয়ে করদাতাকে শনাক্ত করা হয়। ব্যবসা করতে হলে টিআইএন লাগে। টিআইএন সার্টিফিকেট হচ্ছে ১২ সংখ্যার একটি বিশেষ নম্বর, যা সংশ্লিষ্ট কর অফিস প্রদান করে। এই টিন সার্টিফিকেটের মাধ্যেমে করদাতাকে চেনার উপায় হচ্ছে যে তার প্রথম ৪টি সংখ্যা দ্বারা করদাতার অঞ্চল, মাঝের ৪টি সংখ্যা দ্বারা সেই করদাতার পদমর্যাদা এবং বাকি চারটি সংখ্যা দ্বারা করদাতাকে বিশেষভাবে চিহ্নিত করা হয়।

কেন প্রয়োজনঃ

প্রশ্নঃTIN ( Tax Identification Number) সার্টিফিকেট কত প্রকার?

প্রশ্নঃকখন টিন সার্টিফিকেট করবেন?

ত্তরঃ আপনি যদি মনে করেন যে বর্তমানে আপনার ইনকাম বছরে দুই লক্ষ পচাত্তর হাজার টাকার উপরে রয়েছে এবং আপনি এখন পুরুষ, তাহলে আপনি ইনকাম ট্যাক্স দিবেন, আপনাকে অবশ্যই ইনকাম ট্যাক্স ফাইল/ফরম পূরণ করার পূর্বে টিন সার্টিফিকেট করে নিতে হবে।

এখন প্রশ্ন হলো ইনকাম ট্যাক্স ফাইল/ফরম কোথায় পাওয়া যায় বা কিভাবে পুরূন করতে হয়? আপনি চাইলে নিজে থেকেই এটি করতে পারবেন শুধুমাত্র এই লিংকে প্রবেশ করেই?

http://nbr.gov.bd/form/income-tax/eng

জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের নিয়ম অনুযায়ী আপনি যদি মাসে ১৬ হাজার টাকার সমান অর্থ আয় করেন, তবে আপনার টিআইএন থাকা আবশ্যক। এমনিতে পুরুষদের বছরে তিন লাখ, সব বয়সের নারী এবং ৬৫ বছরের ঊর্ধ্বে সব নাগরিক সাড়ে তিন লাখ এবং প্রতিবন্ধীদের বছরে সাড়ে চার লাখ টাকার ওপরে আয় না হলে কর দিতে হয় না। এর ওপর আয় হলে কর দেওয়া বাধ্যতামূলক।
যদি আপনি করসীমার নিচে থাকেন, তবে টিআইএন দেখিয়ে শূন্য বিবরণী জমা দিতে হয়। যদিও টিআইএন প্রয়োজন হয়, এমন কোনো ক্ষেত্র আপনার থাকে, যেমন গাড়ির মালিকানা বা কোনো সংগঠনের সদস্যপদ, তাহলে করযোগ্য আয় না থাকলেও টিআইএন সার্টিফিকেট থাকতেই হবে।

প্রশ্নঃ TIN ( Tax Identification Number) সার্টিফিকেট গ্রহীতার বাধ্যবাধকতা কি?

প্রশ্নঃ টিন গ্রহণকারী হিসেবে আপনার সুবিধা ও অসুবিধা কি?

সুবিধাঃ আপনি যদি একজন টিন সার্টিফিকেট ধারী হয়ে থাকেন তাহলে কর-সংক্রান্ত যেকোনো বিষয়ে আপনি নিজেই জানতে পারবেন। আপনার যদি টিন সার্টিফিকেট থাকে তাহলে কর্তৃপক্ষ কোনো বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিলে আপনি তার বিপরীতে কোনো আবেদন করার অধিকার রাখেন। কর্তৃপক্ষ সব বিষয়ে আপনাকে তথ্য প্রদানে বাধ্য থাকবে কারন আপনি একজন নিয়মিত কর প্রদানকারী ব্যক্তি।

আপনার যদি টিন সার্টিফিকেট তাহলে আপনাকে নির্ধারিত সময়ের মধ্যে ভাউচার প্রদান করতে বাধ্য থাকিবে। আপনার যদি টিন সার্টিফিকেট থাকে তাহলে টিন-সংক্রান্ত যথাযথ নীতিমালা থাকায় আপনি আশঙ্কামুক্ত থাকবেন। টিন গ্রহীতার বাধ্যবাধকতা কর প্রদানের নীতিমালা অনুযায়ী আপনাকে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র প্রদান করতে হবে এবং নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে বকেয়া কর পরিশোধ করতে হবে।

অপরদিকে আপনার আয় যদি দুই লাখ টাকার ওপরে হলে আপনাকে আয়ের চতুর্থাংশের এক ভাগ অগ্রিম কর প্রদান করতে হবে সরকারী ক্ষাতে। আবার আপনি যদি আপনি একজন টিন সার্টিফিকেট ধারী হয়ে থাকেন তাহলে আপনাকে/টিন গ্রহণকারীকে অবশ্যই তাঁর সম্পত্তি এবং দায়বদ্ধতা সম্পর্কে সঠিক তথ্য জানতে হবে।  টিন সার্টিফিকেট করার সময় আপনাকে অবশ্যই ব্যক্তিগত আয় সম্পর্কে সঠিক তথ্য দিতে হবে।

আপনার ব্যবসায়িক লেনদেন সম্পর্কিত সকল তথ্য সঠিকভাবে প্রদান করতে হবে।  আপনার টিন সার্টিফিকেট অনুমোদন, চুক্তিনামা হিসাবসংক্রান্ত তথ্য আইন অনুযায়ী হবে। আপনি যদি একজন ব্যবসায়ী হয়ে থাকেন তাহলে সেই ব্যবসাসংক্রান্ত বিষয়ে আপনাকে অবশ্যই টিন সার্টিফিকেট প্রদর্শন করতে হবে।

অসুবিধা: রিটান জমা না দিলে আপনার ইনকাম কালো টাকা হিসাবে গণ্য হবে।

প্রশ্নঃ নূন্যতম ট্যাক্স কত?

উত্তরঃ নূন্যতম ট্যাক্স ৫০০০ টাকা (ঢাকা ও চট্ট্রগাম), ৪০০০ টাকা (অন্যান্য সিটি কর্পোরেশন), ৩০০০ টাকা সিটি কর্পোরেশন ব্যতীত। ফ্রিল্যান্সিং এর ইনকামের কোন ট্যাক্স দিতে হবে না ২০২৪ সাল পর্যন্ত।

প্রশ্নঃ টিআইএন কীভাবে করবেন?

উত্তরঃ টিআইএন করা খুবই সহজ একটি কাজ। এর জন্য কোনো অফিসে যাওয়া লাগে না। জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের ওয়েবসাইটে ফরম পাওয়া যাবে। এরপর মুঠোফোন নাম্বার, জাতীয় পরিচয়পত্র, সদ্য তোলা এক কপি ছবি দিয়ে প্রয়োজনীয় তথ্য পূরণ করলে ঘরে বসেই ই-টিআইএন নাম্বার পাওয়া যাবে। এমনকি যাঁদের আগে টিআইএন নাম্বার নেওয়া ছিল, তাঁরাও পুরোনো নাম্বার দিয়ে টিআইএন পেতে পারেন। এই সার্টিফিকেট সংরক্ষণ করতে হবে।

২০২২-২০২৩ অর্থবছরের বাজেটে টিআইএন (TIN) জমার পাশাপাশি সেসব সুবিধা নিতে আপনাকে অবশ্যই আয়কর রিটার্ন জমার প্রাপ্তিস্বীকার পত্র  (Acknowledgement Slip) জমা দিতে হবে

Collection from Monjur Morshed 

এখন আর শুধুমাত্র টিআইএন  (TIN) কপি জমা দিলেই হবে না। ২০২২-২০২৩ অর্থবছরের বাজেটে টিআইএন (TIN) জমার পাশাপাশি সেসব সুবিধা নিতে আপনাকে অবশ্যই আয়কর রিটার্ন জমার প্রাপ্তিস্বীকার পত্র  (Acknowledgement Slip) জমা দিতে হবেঃ

১. সঞ্চয়পত্র ক্রয়: পাঁচ লাখ টাকার বেশি সঞ্চয়পত্রর ক্ষেত্রে  আয়কর রিটার্ন জমার প্রমাণ দেখাতে হবে। যেখানে তিনি সঞ্চয়পত্র কেনার আবেদন করবেন, সেখানেই রিটার্ন জমার প্রমাণপত্র দিতে হবে।

২. ব্যাংক ঋণ: কোন ব্যাংক থেকে পাঁচ লাখ টাকার বেশি ঋণ নেয়ার আবেদন করলে আয়কর রিটার্নের প্রমাণপত্র দিতে হবে।

৩. ব্যাংকে জমা: ব্যাংক জমার সুদ আয় থেকে উৎস কর কর্তনে টিআইএন সনদ থাকলে ১০ শতাংশ কাটা হয়ে থাকে। না থাকলে ১৫ শতাংশ কাটা হয়। এখন থেকে টিআইএনের পরিবর্ততে রিটার্ন জমার প্রমাণপত্র জমা দিতে হবে। তাহলেই তিনি ওই সুবিধা পাবেন। না হলে বেশি উৎস কর দিতে হবে।

৪. জমি-ফ্ল্যাট ক্রয়: সিটি কর্পোরেশন, জেলা সদরের পৌর এলাকা অথবা ক্যান্টনমেন্ট এলাকায় ১০ লাখ টাকা বেশি মূল্যের জমি বা ফ্ল্যাট রেজিস্ট্রি, বিক্রি, দলিল হস্তান্তর, পাওয়ার অব অ্যাটর্নি দিতে হলে এতদিন শুধুমাত্র টিআইএন সার্টিফিকেট জমা দিতে হতো। কিন্তু এখন থেকে ক্রেতাকে রেজিস্ট্রি অফিসে রিটার্ন জমার স্লিপ বা সনদ জমা দিতে হবে।

৫. ক্রেডিট কার্ড গ্রহণ: যেকোনো ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠান থেকে ক্রেডিট কার্ড নিতে হলে এখন থেকে আয়কর রিটার্নের প্রাপ্তিস্বীকার পত্র জমা দিতে হবে। নাহলে মিলবে না ক্রেডিট কার্ড।

৬. গাড়ি ক্রয়, মালিকানা পরিবর্তন: দুই বা তিন চাকা ছাড়া যেকোনো মোটরগাড়ি নিবন্ধন, মালিকানা পরিবর্তন বা ফিটনেস নবায়ন করতে রিটার্ন জমা স্লিপ দেখাতে হবে। আগে শুধুমাত্র টিআইএন দিতে হতো, কিন্তু এখন থেকে রিটার্ন দাখিলের কপি দিতে হবে।

৭. ইংলিশ মিডিয়াম স্কুলে পড়ানো: সিটি কর্পোরেশন বা জেলা সদর, পৌরসভায় সন্তান বা পোষ্যদের আন্তর্জাতিক পাঠ্যক্রমের আওতায় ইংরেজি মিডিয়াম স্কুল বা জাতীয় পাঠ্যক্রমের আওতায় ইংরেজি ভার্সনে ভর্তি করাতে হলে আয়কর রিটার্ন জমার স্লিপ বা সনদ জমা দিতে হবে।

৮. গ্যাসের সংযোগ: দেশের যেকোনো স্থানে বাণিজ্যিক বা শিল্প কারখানায় গ্যাসের সংযোগ নিতে হলে এবং সিটি কর্পোরেশন এলাকায় বাসা বাড়ির গ্যাসের সংযোগ নিতে বা আগের সংযোগ বজায় রাখতে হলে রিটার্ন জমার স্লিপ বা সনদ লাগবে।

৯. বিদ্যুৎ সংযোগ: সিটি কর্পোরেশন বা সেনানিবাস এলাকায় নতুন বিদ্যুৎ সংযোগ নিতে হলে রিটার্নের প্রাপ্তিস্বীকার পত্র জমা দিতে হবে। গ্রাম বা সিটি কর্পোরেশন এলাকার বাইরে অবশ্য এই নিয়ম বাধ্যতামূলক করা হয়নি।

১০. বাড়িভাড়া: জমি বা বাড়ি ভাড়া দিয়ে অনেকে আয় করে থাকেন। আয় যাই হোক না কেন, এই ধরনের আয়ের ক্ষেত্রে আয়কর রিটার্ন বাধ্যতামূলক করা হয়েছে।

১১. সরকারি আয়: সরকার বা সরকারি কোন সংস্থা, কর্পোরেশন থেকে বেতন হিসাবে মূল বেতন ১৬ হাজার টাকা বা বেশি হলেই আয়কর রিটার্ন জমা দেয়ার প্রমাণপত্র জমা দিতে হবে।

১২. বেসরকারি বেতন: বেসরকারি প্রতিষ্ঠান থেকে বেতন নেয়ার সময় বার্ষিক আয়কর রিটার্ন প্রমাণপত্র জমা দিতে হবে।

১৩. এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের আয়: শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে সরকারি অংশ বা এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের আয় মাসে ১৬ হাজার টাকার বেশি হলেই আয়কর রিটার্ন জমা দিতে হবে।

১৪. নকশার অনুমোদন: ঢাকা, চট্টগ্রাম, খুলনা, রাজশাহী শহরে ভবন নির্মাণের অনুমোদন চাইলে আবেদনপত্রের সঙ্গে রিটার্ন জমার প্রমাণপত্র দিতে হবে।

১৫. জনপ্রতিনিধি: জাতীয় সংসদ, সিটি কর্পোরেশন, জেলা পরিষদ, পৌরসভা, উপজেলায় কোন নির্বাচনে প্রার্থী হতে হলে আবেদনপত্রের সঙ্গে আয়কর রিটার্ন জমা দেয়া বাধ্যতামূলক করা হয়েছে।

১৬. ফান্ডের রিটার্ন: পেনশন ফান্ড, অনুমোদিত গ্র্যাচুইটি ফান্ড, স্বীকৃত প্রভিডেন্ট ফান্ড, অনুমোদিত সুপার এন্যুয়েশন ফান্ড এবং শ্রমিক অংশগ্রহণ তহবিল ছাড়া অন্যান্য ফান্ডের রিটার্ন দাখিলের প্রস্তাব করা হয়েছে।

১৭. ট্রেড লাইসেন্স: সিটি কর্পোরেশন বা পৌর এলাকায় ট্রেড লাইসেন্স প্রাপ্তি ও নবায়ন করতে হলে আয়কর রিটার্ন দাখিল করতে হবে। তবে এর বাইরের অন্যান্য এলাকায় এই নিয়ম প্রস্তাব করা হয়নি।

১৮. ডিজিটাল পণ্য ও সেবা: ডিজিটাল প্লাটফর্মে কোন পণ্য বা সেবা বিক্রি করতে হলে আয়কর রিটার্ন দাখিলের প্রমাণপত্র থাকতে হবে।

১৯. মোবাইল ব্যাংকিং: মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে অথবা ইলেকট্রনিক উপায়ে অর্থ হস্তান্তরে কমিশন, ফি জাতীয় অর্থ পেতে হলে রিটার্ন দাখিল করতে হবে।

২০. সমবায় সমিতি: সোসাইটি রেজিস্ট্রেশন অ্যাক্টের আওতায় কোন সমিতি বা ক্লাব গঠিত হলে বা এ ধরণের ক্লাবের সদস্য হলে আয়কর রিটার্ন জমা দিতে হবে।

এছাড়া আরও যেসব সেবা পেতে রিটার্ন দাখিলের প্রমাণপত্র বাধ্যতামূলক করা হয়েছে, সেগুলো হলোঃ

# ডাক্তার, আইনজীবী, চার্টার্ড অ্যাকাউন্টেন্ট, প্রকৌশলী, স্থপতি ইত্যাদি পেশাজীবী সংগঠনের সদস্য হলে বা সদস্য হতে চাইলে

# পরামর্শক, ক্যাটারিং, ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট, জনবল বা নিরাপত্তা সেবা দিয়ে অর্থ গ্রহণ করতে

# বিবাহ নিবন্ধক বা কাজী হিসাবে লাইসেন্স পেতে 

# আমদানি-রপ্তানির সনদ পেতে চাইলে

# আমদানির এলসি খুলতে চাইলে

# কোম্পানি পরিচালক বা শেয়ারহোল্ডার পদ পেতে 

# ব্যবসা বা বাণিজ্য সংগঠনের বা সমিতির সদস্যপদ গ্রহণ

# বীমা কোম্পানির এজেন্ট হিসাবে তালিকাভুক্তি বা নবায়ন করতে 

# বীমা বা সার্ভেয়ার হিসাবে নিবন্ধন নিতে 

# অস্ত্রের লাইসেন্স নেয়ার আবেদন করলে

# ওষুধ ব্যবসার জন্য ড্রাগ লাইসেন্স থাকলে বা করাতে 

# অগ্নি-নিরাপত্তা লাইসেন্স,

#  পরিবেশ ছাড়পত্র

#  বিএসটিআই লাইসেন্স পেতে চাইলে

# লঞ্চ, স্টিমার, ট্রলার, কার্গো, বার্জ ইত্যাদি নৌযানের সার্ভে সার্টিফিকেটের জন্য

# ইটভাটার অনুমোদন নিতে হলে

# পরিবহন সেবার ব্যবসা করলে

# কোন কোম্পানির ডিস্ট্রিবিউটর বা এজেন্টশিপ চাইলে

# পণ্য সরবরাহের ঠিকাদারি কাজে টেন্ডার জমা দিতে হলে আয়কর রিটার্ন জমার প্রমাণ দিতে হবে। তাতে ব্যর্থ হলে ৫০ শতাংশ হারে উৎসে কর কর্তন করার প্রস্তাব করা হয়েছে।

# এনজিও বা মাইক্রো ক্রেডিট সংস্থার জন্য বিদেশি অনুদানের ছাড় দেয়ার ক্ষেত্রে

এছাড়াও এতদিন অনিবাসীদের স্থায়ী স্থাপনা না থাকলে আয়কর রিটার্ন দাখিলের বাধ্যবাধকতা ছিল না। কিন্তু নতুন বাজেটে সেই বিধান বাতিল করার প্রস্তাব করা হয়েছে।

.

লাইসেন্স এর মুল Menu – তে ফিরে যেতে বা সংগ্রীহিত সকল অথবা অন্যান্য লাইসেন্স সম্পর্কে জানতে ক্লিক করুন

Get 30% off your first purchase

X
error: Content is protected !!