শ্রম আইন এর ধারা ২৩ (৪) অনুযায়ী,
নিম্মোক্ত কারনে কারন দর্শানোর নোটিশ দেওয়া যেতে পারে এবং নিম্মোক্ত কারনগুলোর জন্য কিভাবে নোটিশ বা চিঠি প্রদান করতে হবে তা অন্তভূক্ত করা হয়েছে । উক্ত চিঠির format ও বিস্তারিত কারনগুলো পেতে প্রত্যেক কারনগুলোতে ক্লিক করুন।
১। ধারা ২৩ (৪) (ক) অনুযায়ী -ইচ্ছাকৃতভাবে অবাধ্যতা
২। ধারা ২৩ (৪) (খ) অনুযায়ী – চুরি, আত্নসাৎ ,প্রতারণা বা অসাধুতা;
৩। ধারা ২৩ (৪) (গ) অনুযায়ী – ঘুষ গ্রহণ বা প্রদান
৪। ধারা ২৩ (৪) (ঘ) অনুযায়ী – অভ্যাসগত অনুপস্থিতি
৫। ধারা ২৩ (৪) (ঙ) অনুযায়ী –অভ্যাসগত বিলম্বে উপস্থিতি
৬। ধারা ২৩ (৪) (চ) অনুযায়ী – আইন,বিধি বা প্রবিধানের অভ্যাসগত লঙ্ঘন
৭। ধারা ২৩ (৪) (ছ) অনুযায়ী – উচ্ছৃংখলতা, দাংগা-হাংগামা, অগ্নিসংযোগ বা ভাংচুর
৮। ধারা ২৩ (৪) (জ) অনুযায়ী – কাজে-কর্মে অভ্যাসগত গাফিলতি
৯। ধারা ২৩ (৪) (ঝ) অনুযায়ী – চাকুরী সংক্রান্ত, শৃঙ্খলা বা আচরণসহ, যে কোন বিধির অভ্যাসগত লঙ্ঘন
১০। ধারা ২৩ (৪) (ঞ) অনুযায়ী – অফিসিয়াল রেকর্ডের রদবদল, জালকরণ, অন্যায় পরিবর্তন, উহার ক্ষতিকরণ বা উহা হারাইয়া ফেলা।
ধারা ২৩ (৩) অনুযায়ী এখানে উল্লেখ্য যে, ধারা ২৩(৪) এর (খ) ও (ছ) অনুযায়ী কোন শ্রমিক অভিযুক্ত প্রমানিত হলে , তাকে চাকুরী হইতে বিচ্ছিন্ন করা হইলে কোন ক্ষতিপুরন দিতে হবে না।