Answer :
বাংলাদেশ শ্রম আইন অনুযায়ী লাইসেন্সকে মোট ৬ ভাগে ভাগ করা হয়েছে।
১. কারখানা লাইসেন্স।
২. শিল্প প্রতিষ্ঠান লাইসেন্স।
৩. বানিজ্য প্রতিষ্ঠান লাইসেন্স।
৪. বানিজ্যিক ব্যাংক ও বীমা প্রতিষ্ঠান লাইসেন্স।
৫. দোকান লাইসেন্স।
৬. ঠিকাদার সংস্থার লাইসেন্স।
১. কারখানা লাইসেন্সের ক্ষেত্রে মোট শ্রেণি ১২ টা, কোন কারখানায় ৫ জন বা তার বেশি কর্মী কাজ করলে তাদের জন্য কারখানা লাইসেন্স বাধ্যতামূলক।
কারখানা লাইসেন্সে মোট ১২ টি শ্রেণী রয়েছে এবং লাইসেন্স ফি ৫০০ থেকে ১৮০০০ টাকা পর্যন্ত।
২. শিল্প প্রতিষ্ঠান লাইসেন্সের ক্ষেত্রে ০-৫ জন কর্মীর ক্ষেত্রে লাইসেন্স গ্রহণ করতে হবে।
শিল্প প্রতিষ্ঠান লাইসেন্সের ক্ষেত্রে মোট ১৩ টি শ্রেণী আছে এবং লাইসেন্স ফি ৩০০ থেকে ১৮০০০ টাকা পর্যন্ত।
৩. বানিজ্য প্রতিষ্ঠান লাইসেন্স এর ক্ষেত্রে ১-১০ কর্মীর ক্ষেত্রে লাইসেন্স গ্রহণ বাধ্যতামূলক।
বানিজ্য প্রতিষ্ঠানের ক্ষেত্রে মোট ৯ টি শ্রেণী রয়েছে এবং লাইসেন্স ফি ৫০০ থেকে ১০০০০ টাকা পর্যন্ত।
৪. বানিজ্যিক ব্যাংক ও বীমা প্রতিষ্ঠানের জন্য ১-৩০ জন্য কর্মীর ক্ষেত্রে লাইসেন্স গ্রহণ করা বাধ্যতামূলক।
বানিজ্যিক ব্যাংক ও বীমা প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্সের ক্ষেত্রে মোট ৮ টি শ্রেণী রয়েছে এবং লাইসেন্স ফি ৫০০০ থেকে ২০০০০ টাকা পর্যন্ত।
৫. দোকানের ক্ষেত্রে ০-০১ জন কর্মীর জন্য লাইসেন্স গ্রহন করতে হবে।
দোকান, সুপার স্টোর, ক্লাব, রেস্টুরেন্ট ও আবাসিক হোটেল এর ক্ষেত্রে লাইসেন্স এর মোট ১১ টি শ্রেণী রয়েছে এবং লাইসেন্স ফি ১০০ থেকে ৫০০০ টাকা পর্যন্ত।
৬. ঠিকাদার সংস্থার ক্ষেত্রে ১-২০০ জন কর্মীর জন্য লাইসেন্স গ্রহণ করা বাধ্যতামূলক।
ঠিকাদার লাইসেন্সের মোট ৭ টি শ্রেণী আছে এবং লাইসেন্স ফি ২০০০০ থেকে ১০০০০০ টাকা পর্যন্ত।
Collected