ব্যারিস্টার সম্পর্কে যাদের কোন ধারনা নেই তাদের জন্য একটা গুরুত্নপূর্ন ধারনা:–
ব্যারিস্টার রা অ্যাডভোকেটদের চেয়ে ভাল উকিল এমন ধারণা ভুল। এটা সম্পূর্ণ একটা মিস কনসেপ্ট।
পুরো বিষয়টা একটু পরিষ্কার করে বলি। যুক্তরাজ্য (United Kingdom) চারটা রাজ্যে বিভক্ত। ইংল্যান্ড, ওয়েলস, স্কটল্যান্ড এবং নর্দান আয়ারল্যান্ড।
এরমধ্যে ইংল্যান্ড এবং ওয়েলসে আইন পেশা দুই ভাগে বিভক্ত, সলিসিটর এবং ব্যারিস্টার।
যারা কোর্টে প্র্যাকটিস করবে, রেটিগেশন করবে তথা কোর্ট বিষয়ক পরামর্শ দেবে তারা ব্যারিস্টার। অন্যদিকে যারা কোর্ট ব্যতীত অন্যান্য যাবতীয় আইনি বিষয়ে পরামর্শ দেবে তারা সলিসিটর। তবে দু’জনই যোগ্যতায় সমানে সমান।
এখন ব্যারিস্টারি পড়ে কি শেখা যায় সে বিষয়ে একটু বলি, ব্যারিস্টারি আসলে করা হয় ইংল্যান্ডের আদালতে প্র্যাকটিস করার জন্য।
এখানে সে দেশের ফৌজদারি ও দেওয়ানী কার্যবিধি, সাক্ষ্য আইন এবং আদালতের যে কার্যবিধি সেসব বিষয় জানা যায়।
এর সঙ্গে বাংলাদেশে প্র্যাকটিসের সঙ্গে মিল নেই। বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে ব্যারিস্টার একটা সামাজিক উপাধি ছাড়া কিছুই না।
যেমন হজ্ব করে এসে অনেকেই আলহাজ্ব লিখেন বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে ব্যারিস্টারও শ্রেফ তেমন একটা সামাজিক উপাধি।
আমি মনে করি গণসচেতনতার অভাবে সাধারণ মানুষের মনে একটা বিভ্রান্তি তৈরি হয়েছে যে ব্যারিস্টাররা সম্ভবত অ্যাডভোকেটদের চেয়ে ভাল উকিল! যে ভাল উকিল সে ব্যারিস্টার হোক বা না হোক সে ভাল উকিল।
আরেকটা বিষয় হচ্ছে বাংলাদেশের আইনি কাঠামোতে প্র্যাকটিস করতে হলে ব্যারিস্টার হলেও অ্যাডভোকেটশীপ নিতে হবে।
আমাদের আইন পেশায় একটাই উপাধি, আর তা হল অ্যাডভোকেট। আমাদের দেশের আইনে কেবল অ্যাডভোকেটরাই কোর্ট অফিসার।
—— ব্যারিস্টার মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল। বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী।
.
HR (Human Resource ) – Menu তে ফিরে যেতে , HR- Question and Answers — Menu তে ফিরে যেতে
I really like your blog.. very nice colors & theme.
Did you make this website yourself or did you hire someone to do
it for you? Plz reply as I’m looking to design my own blog and would like to find out where u got this from.
thank you